বিদ্যুৎ আইনের (Electricity Act, 1910 & As Amended `The Electricity (Amendment) Act, 2006”)৩৯ ধারা অনুসারে এ ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১ বছর হতে ৩ বছর পর্যন্ত জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। তাছাড়া, অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য নিয়মানুযায়ী প্রাক্কলিত বিল এবং জরিমানা প্রদান করতে হবে। এ ছাড়া উক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহারের দ্বারা যদি বিদ্যুৎ সরবরাহ সংস্থার বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, মিটার, মিটারিং ইউনিট ইত্যাদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তবে ক্ষতিগ্রস্ত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, মিটার, মিটারিং ইউনিট ইত্যাদি পূনরায় সচল করা গেলে ৫০% মূল্য অথবা সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত বা পুনরায় সচল করা যাবে না এরুপ সরঞ্জামের জন্য পূনঃস্থাপনের ব্যয়সহ ১০০% প্রকৃত মূল্য আদায় করা হবে।
(১ সেপ্টেম্বর, ২০১২ ইং তারিখ হতে প্রযোজ্য)
* পিক সময় ঃ বিকাল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত। * অফ-পিক সময় ঃ রাত ১১টা থেকে পরদিন বিকাল ৫টা পর্যন্ত।
উপরোক্ত বিদ্যুতের মূল্যহারের সাথে ন্যুনতম চার্জ, ডিমান্ড চার্জ, সার্ভিস চার্জ ও অন্যান্য শর্তাবলীসহ মূল্য সংযোজন কর যথারীতি প্রযোজ্য হবে। বিদ্যুতের মূল্যহার যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত এবং পরিবর্তনযোগ্য। |
গ্রাহকের জ্ঞাতব্য বিষয়ঃ
* সান্ধ্য পিক-আওয়ারে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন। আপনার সাশ্রয়কৃত বিদ্যুৎ অন্যকে আলো জ্বালাতে সহায়তা করবে।
* সংযোগ বিচ্ছিন্নতা এড়াতে নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন এবং বিলম্ব মাশুল, সদস্য পদ বাতিল ও বকেয়া বিলের জন্য মামলা দায়েরের ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকুন।
* ৮৩% বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয়কল্পে মানসম্মত এনার্জি সেভিং বাল্ব ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার করুন। * টিউব লাইটে Electronic Ballastব্যবহার করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করুন।
* বিদ্যুৎ একটি মূল্যবান জাতীয় সম্পদ। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এই সম্পদের সুষ্ঠু ও পরিমিত ব্যবহারে ভূমিকা রাখুন।
* বৎসরান্তে পবিস হতে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের প্রমাণ পত্র প্রদান করা হয়ে থাকে।
* মিটার রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব আপনার। এর সঠিক সুষ্ঠু অবস্থা ও সীলসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। অন্যথায় আপনিই দায়ী থাকবেন।
* লোড শেডিং সংক্রান্ত তথ্য সংস্থার ওয়েব সাইট থেকে জানা যাবে। যদি কোন কারণে ওয়েব সাইট থেকে তথ্য না পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট এলাকার আওতাধীন কন্টো্রল রুম/অভিযোগ কেন্দ্র থেকে জানা যাবে।
* বিদ্যুৎ চুরি ও এর অবৈধ ব্যবহার থেকে নিজে বিরত থাকুন ও অন্যকে নিবৃত করুন। বিদ্যুৎ চুরি ও এর অবৈধ ব্যবহার রোধে আপনার জ্ঞাত তথ্য ‘‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র/অভিযোগ কেন্দ্র’’ -এ অবহিত করে আপনার নৈতিক দায়িত্ব পালন করুন।
* ইদানিং একটি সংঘবদ্ধ অসাধু চক্র চালু লাইন হতে ট্রান্সফরমার/ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি/ তার চুরির সাথে জড়িত। সুতরাং আপনার এলাকায় উপরিউক্ত চুরি রোধে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা এবং সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
* রশিদ ব্যতিত কোন প্রকার অর্থ প্রদান করবেন না।
| দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ ফুলবাড়ী, বিরামপুর, দিনাজপুর।
সিটিজেন চার্টার (নাগরিক অধিকার সনদ)
টেলিফোন/মোবাইল নম্বরসমূহঃ-
টেলি ও ফ্যাক্স নং-০৫৩২৭-৫৬২১৫ ই-মেইল-www.dpbstwo@gmail.com ওয়েব সাইড-www.dinajpurpbs2.org
বিদ্যুৎ ব্যবহারে মিতব্যয়ী হোন অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
|
এনার্জি সেভিং বাল্ব ব্যবহার করুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ এড়াতে যথাসময়ে বৈদ্যুতিক তার ও ট্রান্সফরমারের চোর
বিদ্যুৎ ব্যবহারে মিতব্যয়ী হোন। বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন। জাতির শত্রু, এদের প্রতিরোধ করুন।
*‘‘এক অবস্থানে সেবা ’’ থেকে নতুন সংযোগের আবেদনপত্র পাওয়া যাবে। * আবেদনপত্রটি যথাযথভাবে পূরণ করে নির্ধারিত সমীক্ষা ফি সমিতির ক্যাশ কাউন্টারে জমা করে জমা রশিদ ও আবেদনপত্রটি ‘‘এক অবস্থানে সেবা’’-এ জমা করলে আপনাকে আবেদনপত্রের ক্রমিক নং জানিয়ে দেয়া হবে। * ৭ (সাত) দিনের মধ্যে সমিতি কর্তৃক সমীক্ষা সম্পাদন করা হবে। * সমিতি কর্তৃক সমীক্ষা সম্পাদনের পর পরবর্তী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে সমিতির কারিগরী উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ষ্টেকিং শীট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) প্রস্ত্তত করা হবে। মালামাল প্রাপ্তি সাপেক্ষে ডিমান্ড নোট ও প্রাক্কলন ইস্যু করা হবে।
* ডিমান্ড নোটে উল্লেখিত প্রাক্কলন সমিতির ক্যাশ কাউন্টারে জমা প্রদান করার পর ঠিকাদার কর্তৃক লাইন নির্মাণের কাজ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সম্পন্ন করা হবে। পরবর্তীতে সমিতির প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ইলেকট্রিশিয়ান দ্বারা আভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং সম্পন্ন করে রিপোর্ট দাখিল করতে হবে। *ওয়্যারিং রিপোর্ট দাখিলের পর সমিতির ওয়্যারিং পরিদর্শক কর্তৃক ওয়্যারিং পরিদর্শন করা হবে। * ওয়্যারিং পরিদর্শনের পর বিলিং শাখা কর্তৃক সিএমও অর্থাৎ মিটার স্থাপনের অর্ডার তৈরী করা হবে। * সিএমও তৈরীর পর নিপর বিভাগ কর্তৃক মিটার স্থাপনের ব্যবস্থা করা হবে। *যে কোন কারণে সংযোগ প্রদান সম্ভব না হলে আবেদনকারীকে পত্রের মাধ্যমে অবহিত করা হবে। * মিটার স্থাপনের পরবর্তী মাসের বিলিং সাইকেল অনুযায়ী গ্রাহকের প্রথম মাসের বিল ইস্যু করা হবে।
নতুন সংযোগের জন্য আবেদন পত্রের সাথে নিম্নোক্ত দলিলাদি দাখিল করতে হবেঃ- * জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে। *সংযোগ গ্রহণকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ২ কপি সত্যায়িত ছবি। * সংযোগস্থলেরজমির মালিকানা দলিলের সত্যায়িত কপি। *সিটি কর্পোরেশন/নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/পৌরসভা/স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বাড়ীর অনুমোদিত সত্যায়িত নক্সা অথবা সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নামজারীসহ হোল্ডিং নম্বর এর সত্যায়িত কপি ও দলিল অথবা দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর, জমির দলিল, চেয়ারম্যান/কমিশনারের সার্টিফিকেট (যেখানে নক্সা অনুমোদন নাই)। *লোড চাহিদার পরিমাণ। *জমি/ভবনের ভাড়ার (যদি প্রযোজ্য হয়) দলিল। *ভাড়ার ক্ষেত্রে মালিকের সম্মতি পত্রের দলিল। *পূর্বের কোন সংযোগ থাকলে ঐ সংযোগের বিবরণ ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপি। *অস্থায়ী সংযোগের ক্ষেত্রে বিবরণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। *ওয়্যারিং পরিদর্শক কর্তৃক ওয়্যারিং পরিদর্শন রিপোর্ট । *ট্রেড লাইসেন্স (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। *সংযোগ স্থানের নির্দেশক নকসা। *শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপনের নিমিত্তেযথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন। *পাওয়ার ফ্যাক্টর ইমপ্রুভমেন্ট প্লান্ট স্থাপন (শিল্পের ক্ষেত্রে)। *সার্ভিস ড্রপের দৈর্ঘ্য ১০০ ফুটের বেশী হবে না মর্মে আবেদনকারীর প্রত্যায়ন পত্র। *বহুতল আবাসিক/বাণিজ্যিক ভবন নির্মাতা ও মালিকের সাথে ফ্ল্যাট মালিকের চুক্তিনামার সত্যায়িত কপি। * পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিবেশ দুষণ সার্টিফিকেট (শিল্প সংযোগের ক্ষেত্রে)।
৪৫ কেভিএ এর উর্ধ্বে সংযোগের জন্য গ্রাহককে আরও যে দলিলাদি দাখিল করতে হবেঃ
*পরিবেশ অধিদপ্তর হতে পরিবেশগত সনদপত্র জমা প্রদান করতে হবে। * ফায়ার সর্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর ছাড়পত্রের কপি। * ২ কিঃ ওঃ লোডের উর্দ্ধে লাইটিং ফ্যান লোডের জন্য নির্ধারিত মানের সোলার স্থাপন করতে হবে। * পাওয়ার ফ্যাক্টরের মান ৯৫% এ উন্নীত করণের জন্য প্রয়োজনীয় অটো পিএফআই প্লান্ট স্থাপনের দলিলাদি, সিঙ্গেল লাইন ডায়াগ্রাম। * প্রতিষ্ঠানের সকল বৈদ্যুতিক স্থাপনাদি এবং আভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং সমিতি কর্তৃক অনুমোদনের পর গ্রাহক কর্তৃক ট্রান্সফরমার ক্রয়ের রশিদ, টেষ্ট রেজাল্টসহ বাংলাদেশ বৈদ্যুতিক লাইসেন্সিং বোর্ড কর্তৃক চূড়ান্তভাবে * প্রতিষ্ঠানের আভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং পবিবোর্ডের স্ট্যান্ডার্ড মোতাবেক সমিতির অনুমোদিত ইলেকট্রিশিয়ান/বৈদ্যুতিক লাইসেন্সিং বোর্ডের অনুমোদিত ইলেকট্রিশিয়ান/ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক স্থাপনের দলিলাদি জমা প্রদান করতে হবে। সকল বৈদ্যুতিক স্থাপনাদির ওয়্যারিং ডায়াগ্রাম এবং কার্য সম্পাদনকারী ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের সত্যায়িত ফটোকপি জমা প্রদান করতে হবে।
|
১) বাড়ি/বাণিজ্যিক/দলগত/দাতব্য প্রতিষ্টানের বিদ্যুৎ সংযোগের জন্যনিম্নবর্ণিত হারে সমীক্ষা ফি আবেদনের সহিত জমা দিতে হবে। * ক) একক আবেদনের ক্ষেত্রে-১০০.০০ টাকা * খ) ২ হতে ৯ জন পর্যন্ত গ্রাহকের ক্ষেত্রে প্রতিজন-১০০.০০ টাকা (জন প্রতি)। * গ) ১০ হতে ২০ পর্যন্ত গ্রুপ সম্বলিত গ্রাহকের ক্ষেত্রে ১৫০০.০০ টাকা (নির্ধারিত) * ঘ) ২১ জন ও তদুর্ধ্বের গ্রুপ সম্বলিত ২০০০.০০ টাকা (নির্ধারিত)। ২) সেচ কাজে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদনের সহিত ২৫০.০০টাকা মাত্র সমীক্ষা ফি জমা প্রদান করতে হবে। ৩) যে কোন ধরণের অস্থায়ী সংযোগের জন্য ১৫০০.০০ টাকা সমীক্ষা ফি বাবদ জমা প্রদান করতে হবে। ৪) বর্ণিত সংযোগ ও শিল্প প্রতিষ্ঠান ব্যতীত অন্য কোন সাময়িক/স্থায়ী সংযোগের ক্ষেত্রে ১৫০০.০০ (এক হাজার পাঁচশত) টাকা সমীক্ষা ফি জমা প্রদান করতে হবে। ৫) শিল্প সংযোগের জন্য ২৫০০.০০ (দুই হাজার পাঁচশত) টাকা সমীক্ষা ফি জমা দিতে হবে। ৬) পোল স্থানান্তর/লাইন রুট পরিবর্তন/স্থাপিত সার্ভিস ড্রপ স্থানান্তর আবেদনের ক্ষেত্রে ৫০০.০০ টাকা সমীক্ষা ফি জমা দিতে হবে। ৭) ডিপোজিট ওয়ার্কের মাধ্যমে সংযোগের জন্য বাড়ি/বাণিজ্যিক/দাতব্য প্রতিষ্ঠান এর ক্ষেত্রে সমীক্ষা ফি ১৫০০.০০ টাকা জমা প্রদান করতে হবে। ৮) বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংযোগের জন্য (এলপি) ৫০০০.০০(পাঁচ হাজার) টাকা। ৯) লোড বৃদ্ধির জন্য (০-১০) কিঃওঃ ১০০০.০০ টাকা। (১১-৪৫) কিঃওঃ ২০০০.০০ টাকা। (৪৬ থেকে তদুর্ধ) কিঃওঃ ৫০০০.০০ টাকা।
* আবাসিক/বাণিজ্যিক/দাতব্য প্রতিষ্ঠানঃ প্রথমে ০.৫ কিলোওয়াট এর জন্য ৫০০.০০ টাকা, ০.৫ এর উর্ধ্বে ১.০০ কিলোওয়াট পর্যন্ত ৬০০.০০ টাকা এবং পরবর্তী প্রতি কিলোওয়াট ও এর ভগ্নাংশের জন্য ২০০.০০ টাকা হারে জমা দিতে হবে। * ষ্ট্রীট লাইটের ক্ষেত্রেঃ ০৬(ছয়) মাসের মিনিমাম বিলের টাকা জমা প্রদান করতে হবে। * সেচ সংযোগের ক্ষেত্রেঃ ক) অগভীর নলকুপ ও এল.এল.পি-এর ক্ষেত্রে প্রতি অশ্বশক্তির জন্য ৬২৫.০০ টাকা হারে সেচ অগ্রীম জমা দিবে হবে। তবে মিনিমাম ৩০০০.০০ (তিন হাজার) টাকা ( ৩ অশ্ব শক্তির মোটরের জন্য) অগ্রীম সেচ জামানত জমা প্রদান করতে হবে। খ) গভীর নলকুপের প্রতি অশ্ব শক্তির জন্য ১০০০.০০ টাকা হারে সেচ অগ্রীম জমা দিতে হবে। * সিঙ্গেল/তিন ফেজ শিল্প সংযোগের ক্ষেত্রে ফেরতযোগ্য জামানত প্রতি কিলোওয়াটের জন্য ১৮৫২.০০ টাকা। * ধানকল ও আটা কলের ক্ষেত্রে প্রতি অশ্ব শক্তির বিপরীতে ফেরতযোগ্য জামানত এর সাথে সিঙ্গেল ফেজ/থ্রি ফেজ ৭৫০.০০/১৫০০.০০ টাকা অফেরতযোগ্য জামানত জমা দিতে হবে।
সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান, বাণিজ্যিক কার্যক্রম এবং নির্মাণ কাজের নিমিত্ত স্বল্পকালীন সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণ করতে পারবেন। আবেদন ফি এর সাথে নিম্নলিখিত শর্ত প্রযোজ্যঃ *মালামালের মূল্য ১১০% দিতে হবে সংযোগ শেষে ব্যবহারযোগ্য মালামালের ১০০% মূল্য ফেরতযোগ্য। * উপদেষ্টা ফি প্রযোজ্য। *সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ ফি ২০০.০০ (১ ফেজ) ও ন্যূনতম ২০০.০০ (৩ ফেজ) টাকা। * শিল্প রেটে অগ্রীম বিদ্যুৎ বিল প্রদান করতে হবে (কিঃ ওয়াট x ১০ x সংযোগকাল x৬.৯৫)+ডিমান্ড চার্জ+সার্ভিস চার্জ+ভ্যাট। * ট্রান্সফরমার ভাড়া (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। * ট্রান্সফরমার উঠানো-নামানো খরচ। * সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণের পর মিটারের প্রকৃত ব্যবহারের উপর বিল সমন্বয় করা হবে। উল্লেখিত শর্তাবলী প্রতিপালন সাপেক্ষে চাহিদার দিন থেকে অস্থায়ী সংযোগ দেয়া হবে। গ্রাহকের জমা অর্থ মাসিক বিদ্যুৎ বিলের সাথে সমন্বয় করা হবে। যদি অস্থায়ী সংযোগ প্রদান করা সম্ভব না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে গ্রাহককে একটি পত্র দেয়া হবে। |
* লোডপরিবর্তন আবেদন ফি প্রদান করতে হবে। * পূনঃ চুক্তি সম্পাদন করতে হবে। * লোড বৃদ্ধির জন্য প্রযোজ্য অনুযায়ী কিলোওয়াট প্রতি বিদ্যমান হারে জামানত প্রদান করতে হবে। * অতিরিক্ত লোডের জন্য বিতরণ লাইন /ট্রান্সফরমার/সার্ভিস তার/মিটার বদলানোর প্রয়োজন হলে উক্ত ব্যয় গ্রাহককে বহন করতে হবে। * প্রাক্কলন ও জামানতের অর্থ জমা দানের ০৭ (সাত) দিনের মধ্যে লোড বৃদ্ধি কার্যকর করা হবে।
গ্রাহকের নাম পরিবর্তনের জন্য নিম্নবর্ণিত পদ্ধতি সমূহ অনসুরণ করতে হবে- ১। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে। ২। গ্রাহক ক্রয়সূত্রে/লিজ সূত্রে জায়গা বা প্রতিষ্ঠানের মালিক হলে সকল দলিলের সত্যায়িত ফটোকপি ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপি সমিতির সদর দপ্তরে জমা দিতে হবে। ৩। মরনোত্তর ওয়ারিশ সূত্রে হলে মৃত ব্যক্তির মূত্যু সনদপত্র এবং তার ওয়ারিশনামা চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত হতে হবে এবং অন্যান্য ওয়ারিশগণের নাদাবীপত্র চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। ৪। পূর্বের নামীয় হিসাবের সকল বিদ্যুৎ বিল তথা আনুষঙ্গিক পাওনাদি পরিশোধ থাকতে হবে। ৫। নতুন নামে সদস্য হতে হবে। ৬। নতুন নামে ০২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি এবং নির্ধারিত হারে জামানত জমা দিতে হবে। ৭। নতুন নামে চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। ৮। নাম পরিবর্তনে গ্রাহক শ্রেণী হিসাবে নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘‘এক অবস্থানে সেবা’’ এ নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ, বিদ্যুৎ বিভ্রাট/বিল/মিটার সংক্রান্ত অভিযোগ, বিল পরিশোধের ব্যবস্থাসহ সকল ধরণের অভিযোগ জানানো যাবে এবং এতদসংক্রান্ত বিষয়ে তথ্য পাওয়া যাবে।
বিল সংক্রান্ত যে কোন অভিযোগ যেমনঃ চলতি মাসের বিল পাওয়া যায়নি, বকেয়া বিল, অতিরিক্ত বিল ইত্যাদির জন্য ‘‘সমিতির সদর দপ্তর/জোনাল অফিস/এরিয়া অফিস/অভিযোগ কেন্দ্র’’ এ যোগাযোগ করলে তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব হলে তা নিষ্পত্তি করা হবে। অন্যথায় একটি নিবন্ধন নম্বর দিয়ে পরবর্তী যোগাযোগের সময় জানিয়ে দেয়া হবে এবং পরবর্তী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে।
* সমিতির সদর দপ্তর/নির্ধারিত ব্যাংক/দপ্তর-এ গ্রাহক বিল পরিশোধ করতে পারবেন। * যদি কোন বিদ্যুৎ বিল/মিটার রিডিং ত্রুটিপূর্ণ মনে হয়, পরিশোধের তারিখের পূর্বে গ্রাহক অবশ্যই সমিতির সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় সংশোধনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। * নিম্নলিখিত কারণে গ্রাহকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা ও সমিতির সদস্য পদ বাতিল হতে পারে। প্রয়োজনে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা হতে পারে। গ্রাহক ইচ্ছাকৃতভাবে সমিতির সম্পত্তি বা সাজ-সরঞ্জামের ক্ষতিসাধন করলে। অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে বা মিটারে অবৈধ হস্তক্ষেপ করলে। বিল ইস্যূর ৯০ দিনের মধ্যে বিল পরিশোধ না করলে। গ্রাহক বা তার প্রতিনিধি সমিতির কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে ভয়-ভীতি প্রদর্শন বা শারীরিক নির্যাতন করলে কিংবা তার কর্তব্যকর্মে বাধা সৃষ্টি করলে। * নির্ধারিত তারিখের মধ্যে বিল পরিশোধ না করলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হবে। সংযোগ বিচ্ছিন্নতা এড়াতে হলে সকল বকেয়া বিল সংযোগস্থলে সংযোগ বিচ্ছিন্নকারী দলের নিকট পরিশোধ করতে হবে। এক্ষেত্রে বকেয়া বিল ছাড়াও রশিদ গ্রহণের মাধ্যমে অতিরিক্ত ফি বাবদ নিম্নোক্ত হারে অর্থ পরিশোধ করতে হবে।
আবাসিক/দাতব্য প্রতিষ্ঠান ১৫০/- টাকা; বাণিজ্যিক গ্রাহক ২২৫.০০ টাকা; এক ফেজ/তিন ফেজ সেচ গ্রাহক ২০০.০০/৪০০.০০ টাকা; এক ফেজ/ তিন ফেজ শিল্প গ্রাহক ৪০০.০০/ন্যূনতম ৪০০.০০
বিদ্যুৎ সরবরাহ ইউনিটের নির্দিষ্ট ‘‘অভিযোগ কেনন্দ্র’’ অথবা ‘‘এক অবস্থানে সেবা’’ -এ আপনার বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অভিযোগ জানানো হলে আপনাকে অভিযোগ নম্বর ও নিষ্পত্তির সম্ভাব্য সময় জানিয়ে দেয়া হবে। অভিযোগ নম্বরের ক্রমানুসারে আপনার বিদ্যুৎ বিভ্রাট দূরীভূত করার লক্ষ্যে ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে যদি নির্ধারিত সময়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দূরীভূত করা সম্ভব না হয়, তার কারণ গ্রাহককে অবহিত করা হবে। * কাংক্ষিত সেবা না পাওয়া গেলে নিম্নোক্ত ব্যক্তির সংগে যোগাযোগ রাখার জন্য অনুরোধ করা হ’ল
|